গাইবান্ধায় ফুড পয়জন খাইয়ে স্কুল ছাত্রীকে জিম্মি করার চেষ্টা ব্যর্থ
ছাদেকুল ইসলাম রুবেল,গাইবান্ধা : গাইবান্ধা সদর উপজেলার মাছুম মিয়ার কন্যা ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী সাইমা আক্তা মৌ (১৩) কে ফুড পয়জন খাইয়ে জিম্মি করার চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে অপহরণ কারীদের।
জানা গেছে, মৌ প্রতিদিনের ন্যায় গত ২৩ সেপ্টেম্বর রোববার সকালে বাড়ী থেকে স্কুলে রওনা দেয়। মৌ সদর উপজেলার সাহাপাড়া ইউনিয়নের তুলসীঘাট ফলিমারি গ্রামের মাছুম মিয়ার মেয়ে। সে ৭ম শ্রেনীতে লেখাপড়া করে ফুলকরি কিন্ডারগার্ডেন এন্ড কলেজে, তুলসিঘাট। বাড়ী থেকে স্কুলের দূরত্ব ১ কিলোমিটার। বাড়ীর সামনে অটোরিকসা যোগে স্কুলে যায়, পথিমধ্যে অচেনা মুখ বাধা একমহিলার সঙ্গে দুজন পুরুষ ছিল, মহিলা তার নাম,বাবার নাম জিগ্যেস করে, মৌকে পানি খেতে বলে, তোমার মনের আশা পূরণ হবে। এরপর পানিটা মৌ খেয়ে ফেলে। স্কুলের সামনে সে নেমে পড়ে। অচেনা মহিলা আরো কিছু খাওনোর জন্য ডেকেছিল, কিন্তু মৌ স্কুলের সামনে নেমে যায়। তার কিছুক্ষণের মধ্যে কয়েকটি কথা বলে আর কোন কথা বলতে পারে না। সে লিখে সবকিছু জানালে তাকে গাইবান্ধা সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসক জানান, তাকে ফুড পয়জন খাইয়ে এ অবস্থা হয়েছে।
জানা গেছে, মৌ প্রতিদিনের ন্যায় গত ২৩ সেপ্টেম্বর রোববার সকালে বাড়ী থেকে স্কুলে রওনা দেয়। মৌ সদর উপজেলার সাহাপাড়া ইউনিয়নের তুলসীঘাট ফলিমারি গ্রামের মাছুম মিয়ার মেয়ে। সে ৭ম শ্রেনীতে লেখাপড়া করে ফুলকরি কিন্ডারগার্ডেন এন্ড কলেজে, তুলসিঘাট। বাড়ী থেকে স্কুলের দূরত্ব ১ কিলোমিটার। বাড়ীর সামনে অটোরিকসা যোগে স্কুলে যায়, পথিমধ্যে অচেনা মুখ বাধা একমহিলার সঙ্গে দুজন পুরুষ ছিল, মহিলা তার নাম,বাবার নাম জিগ্যেস করে, মৌকে পানি খেতে বলে, তোমার মনের আশা পূরণ হবে। এরপর পানিটা মৌ খেয়ে ফেলে। স্কুলের সামনে সে নেমে পড়ে। অচেনা মহিলা আরো কিছু খাওনোর জন্য ডেকেছিল, কিন্তু মৌ স্কুলের সামনে নেমে যায়। তার কিছুক্ষণের মধ্যে কয়েকটি কথা বলে আর কোন কথা বলতে পারে না। সে লিখে সবকিছু জানালে তাকে গাইবান্ধা সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসক জানান, তাকে ফুড পয়জন খাইয়ে এ অবস্থা হয়েছে।